এমআরটি ও র‍্যাপিড পাসের মধ্যে পার্থক্য

এমআরটি ও র‍্যাপিড পাসে খুব একটা পার্থক্য নেই, তবে কিছু কিছু বেশিষ্ট্যগত পার্থক্য রয়েছে। নিচে এমআরটি ও র‍্যাপিড পাসের মধ্যে পার্থক্য দেখানো হয়েছে-

এমআরটি পাস (MRT Pass) :
এমআরটি পাস হলো নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন বা কম দূরত্বের যোগাযোগ। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ভিত্তিক একটি সংযোগবিহীন স্মার্ট আইসি কার্ড। এই কার্ড দিয়ে ঝামেলাবিহীনভাবে অতি সহজে মেট্রোরেলের (ভবিষ্যতে বাস, লঞ্চ, মেট্রোরেল কর্তৃক পরিচালিত শপিংমল ইত্যাদির বিল) ভাড়া পরিশোধ করা যায়।

এমআরটি কার্ড নিতে হলে খরচ হবে ৫০০ টাকা। এরমধ্যে ২০০ টাকা কার্ডের জামানত হিসেবে থাকবে, যা কার্ড জমা দিলেই ফেরত পাওয়া যাবে। বাকি ৩০০ টাকা ব্যালেন্স থাকবে যা দিয়ে ট্রেনে যাতায়াত করা যাবে। যে কোনো স্টেশনের টিকিট কাউন্টার থেকে কার্ডে টাকা রিচার্জ করা যাবে। টিকিট বিক্রির মেশিনেই টপ আপ অপশন রয়েছে। যেখান থেকে সহজেই টাকা দিয়ে রিচার্জ করে নেওয়া যাবে।

র‍্যাপিড পাস (Rapid Pass) :
র‍্যাপিড পাস হলো জাপানের সনি কোম্পানির তৈরি একটি নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন বা কম দূরত্বের যোগাযোগের সর্বাধুনিক স্মার্ট কার্ড। বাংলাদেশের গণপরিবহনের সমন্বিত ই-টিকেটিং (এক কার্ডে সব যোগাযোগ) ব্যবস্থা প্রবর্তন ও ভাড়া আদায়ের লক্ষ্যে এটিকে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক স্মার্ট কার্ড বা র‍্যাপিড পাস প্রচলন করা হয়েছে।

দেশের বিভিন্ন গণপরিবহন যেমন- ঢাকা মেট্রোরেল, বাস র‍্যাপিড ট্রানজিট, বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভিন্ন সার্ভিস, বিআইডব্লিউটিসি’র নৌ-যান সার্ভিস, সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন বাস সার্ভিসে স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরবিচ্ছিন্নভাবে যাতায়াতে ঝামেলাহীন পেমেন্ট সুবিধা পেতেই র‍্যাপিড পাস সিস্টেম।

এমআরটি ও র‍্যাপিড পাসের মধ্যে পার্থক্য :
এমআরটি পাস হলো নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন বা কম দূরত্বের যোগাযোগ। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ভিত্তিক একটি সংযোগবিহীন স্মার্ট আইসি কার্ড। এই কার্ড দিয়ে ঝামেলাবিহীনভাবে অতি সহজে মেট্রোরেলের (ভবিষ্যতে বাস, লঞ্চ, মেট্রোরেল কর্তৃক পরিচালিত শপিংমল ইত্যাদির বিল) ভাড়া পরিশোধ করা যায়।

অপরদিকে র‍্যাপিড পাস হলো জাপানের সনি কোম্পানির তৈরি একটি নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন বা কম দূরত্বের যোগাযোগের সর্বাধুনিক স্মার্ট কার্ড। বাংলাদেশের গণপরিবহনের সমন্বিত ই-টিকেটিং (এক কার্ডে সব যোগাযোগ) ব্যবস্থা প্রবর্তন ও ভাড়া আদায়ের লক্ষ্যে এটিকে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক স্মার্ট কার্ড বা র‍্যাপিড পাস প্রচলন করা হয়েছে।

দেশের বিভিন্ন গণপরিবহন যেমন- ঢাকা মেট্রোরেল, বাস র‍্যাপিড ট্রানজিট, বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভিন্ন সার্ভিস, বিআইডব্লিউটিসি’র নৌ-যান সার্ভিস, সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন বাস সার্ভিসে স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরবিচ্ছিন্নভাবে যাতায়াতে ঝামেলাহীন পেমেন্ট সুবিধা পেতেই র‍্যাপিড পাস সিস্টেম।

এমআরটি পাস কিংবা র‍্যাপিড পাসে খুব একটা পার্থক্য নেই, প্রায় একই সুবিধা পাওয়া যাবে। একজন ব্যক্তি চাইলে একাধিক কার্ড ইস্যু করতে পারবে তবে একটি পরিচয়পত্রের বিপরীতে একটি কার্ড নেওয়াই উত্তম।