মানবদেহে দুই ধরনের গ্রন্থি রয়েছে: বহিঃক্ষরা এবং অন্তঃক্ষরা। উভয়েরই দেহের কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে,
জীববিজ্ঞান ও প্রাণীবিজ্ঞান, দুটিই জীবজগতের অধ্যয়ন করে। তবে, এদের মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে। নিচে
প্রারম্ভিক পর্যায়ের জীবসম্প্রদায় এবং চূড়ান্ত পর্যায়ের জীবসম্প্রদায় দুটি ভিন্ন ধরনের জীবসম্প্রদায়কে বোঝায় যা একটি নির্দিষ্ট
পরাগায়ন হল উদ্ভিদের প্রজননের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ায় পুংরেণু ধুলোকে স্ত্রীকেশরে স্থানান্তরিত করা হয়।
মাছি ও মৌমাছির মধ্যে অবস্থান, আকার-আকৃতি, বংশবিস্তার নানাবিদ বিষয়সহ অনেক বৈশিষ্ট্যগত পার্থক্য রয়েছে। নিচে মাছি
উৎপাদক (Producer) :বাস্তুতন্ত্রের অন্তর্গত যে সমস্ত উপাদান সৌরশক্তি শোষণ করে বিভিন্ন অজৈব উপাদান সহযোগে নিজেদের
পশু প্রোটিন (Animal Proteins) :পশু প্রোটিন হল প্রাণী থেকে প্রাপ্ত প্রোটিন। এটি মাছ, মাংস, ডিম,
পুরুষ ঘাসফড়িং (Male Grasshopper) :পুরুষ ঘাসফড়িং হল ঘাসফড়িং প্রজাতির একটি পুরুষ পতঙ্গ। এরা স্ত্রী ঘাসফড়িং
প্রচলিত প্রজনন (Conventional Breeding) :প্রকৃতিতে বিভিন্ন জীবের বংশ বিস্তার এবং বিবর্তনে প্রাকৃতিক প্রজনন পদ্ধতি নিরন্তরভাবে
জিমনোস্পার্ম উদ্ভিদ (Gymnosperm Plants)যে সকল উদ্ভিদের ফুল ও বীজ হয় কিন্তু ফুলে গর্ভাশয় নেই বলে