সপুষ্পক উদ্ভিদ: যে সকল উদ্ভিদে ফুল হয় তাদের সপুষ্পক উদ্ভিদ বলে। এদের ফুল হয় আর
গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ : যেসব উদ্ভিদের কাণ্ড শক্ত কিন্তু বিক্ষের মতো দীর্ঘ ও মোটা নয়,
পিউরিন: পিউরিন একটি অ্যারোমেটিক হেটারোসাইক্লিক জৈব যৌগ যা একটি পাইরিমিডিন এবং ইমিড্যাজল রিং সমন্বয়ে গঠিত
হিমোগ্লোবিনঃ হিমোগ্লোবিন একটি অক্সিজেনবাহী লৌহসমৃদ্ধ মেটালোপ্রোটিন যা মেরুদণ্ডী প্রাণিদের লোহিত কণিকা এবং কিছু অমেরুদণ্ডী প্রাণির
লোহিত রক্ত কণিকাঃ লোহিত রক্তকণিকা (RBC), লোহিত কোষ হিসাবেও পরিচিত, লাল রক্তের দেহকণা, হিম্যাটিডস, এরিথ্রয়েড
ফুলকা: কর্ডাটা পর্বের প্রাণীদের গলবিল অঞ্চলের উভয় পার্শ্বে দেহ প্রাচীরের কিছু ছিদ্র বা রন্ধ্রের অবস্থান
ভাইরাস (Viruse): ভাইরাস হলো এক প্রকার অতিক্ষুদ্র জৈব কণা বা অণুজীব যারা জীবিত কোষের ভিতরেই
সেরেব্রাম: দুটি বড়, কুন্ডলী পাকানো ও খাজঁ বিশিষ্ট খন্ড নিয়ে সেরেব্রাম (cerebrum) গঠিত। খন্ড দুটিকে
কোষ প্রাচীর: প্রতিটি উদ্ভিদ কোষ সাধারণত বাইরের দিকে একটি নির্জীব জড় আবরণী দিয়ে পরিবেষ্টিত থাকে।
সাইটোপ্লাজম (ytoplasm): সাইটোপ্লাজম হচ্ছে কোষের ভেতরে বেশির ভাগ অংশ জুড়ে অবস্থিত স্বচ্ছ, সমসত্ব, জেলি-সদৃশ পদার্থ।